1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : Sabbir :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আশ্বাস, আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আশ্বাস, আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীদের হাটহাজারিতে যানযট নিরসনে অভিযান।  চবিতে ড.ইয়াহ্ইয়াকে সাময়িক উপাচার্য পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি।  রাউজানে হেফাজতে ইসলামের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত।  গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা হত্যা মামলার আসামি শেখ সেলিমসহ ১৬১৮ জন। দীর্ঘ ১৬ বছর পর রাজশাহীতে স্বস্তিতে সমাবেশ করলো বিএনপি  আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ইদে মিলাদুন্নবি উদযাপন  মুন্সীগঞ্জে ১৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার ! মোজাম্মেল বাবু ও শাহরিয়ার কবির ৭ দিনের রিমান্ডে

ফরিদপুরে অটোভ্যান ছিনিয়ে নিতে চালককে হত্যা, গ্রেফতার ৩

Amar Kotha Desk
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪

Tags:

ফরিদপুরে অটোভ্যান ছিনিয়ে নিতেই হত্যা করা হয় ভ্যান চালক হারুন অর রশিদকে। হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর জড়িত তিন যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম।

পুলিশ সুপার জানান, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ফরিদপুর সদর উপজেলার আলিয়াবাদ ইউনিয়নের চর গজারিয়া এলাকার পদ্মা নদী সংলগ্ন মেহগনি বাগানের মধ্যে একটি অজ্ঞাতপরিচয় মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং মরদেহ সনাক্তের চেষ্টা করে। পরবর্তীতে রহিমন বেগম সনাক্ত করেন যে মরদেহটি তার স্বামী হারুন অর রশিদের।

এ ঘটনায় ভ্যানচালক হারুন অর রশিদের স্ত্রী রহিমন বেগম অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় একটি ছিনতাইসহ হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত ভ্যানচালক জেলার নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের দুলারডাঙ্গি আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাস করতেন। সাদিয়া আক্তার নামে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া একটি মেয়ে রয়েছে তার।

নিহত ভ্যানচালক হারুন অর রশিদের স্ত্রী রহিমন বেগম জানান, ঘটনার দিন বিকেলে বাড়ি থেকে ভ্যান নিয়ে বের হন তার স্বামী। সন্ধ্যার মধ্যেই তার স্বামী প্রতিদিন ফিরে আসেন। কিন্তু ওই দিন সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরেননি। রাত ১০ টা থেকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরদিন সকালে স্থানীয়দের কাছে জানতে পারেন সাইনবোর্ড এলাকায় মেহগনি বাগানের মধ্যে একটি মরদেহ পরে রয়েছে। সেখানে এসে দেখতে পান মরদেহটি তার স্বামীর।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাস করি। নিজেদের কোনো ভ্যান ছিল না। আমার স্বামী ভ্যান ভাড়া নিয়ে চালাতেন। প্রতিদিন ২শ টাকা ভাড়া দিতে হতো। আমার সব শেষ হয়ে গেছে। একমাত্র মেয়েকে নিয়ে চলবো কিভাবে। আমার স্বামীকে যারা হত্যা করেছে, তাদের বিচার দাবি করি।

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর