আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে ঠাকুরগাঁও জেলা’য় শহর জামায়াতের আলোচনা সভা
ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য
ও ঠাকুরগাঁও জেলা আমীর মাওলানা আব্দুল হাকিম
বলেছেন,৫২ এর ভাষা আন্দোলন ছিলো এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অভ্যুদয়ের মূল অনুঘটক।
যে ভাষা আন্দোলনে ঐতিহাসিক নেতৃত্ব দিয়েছিলো ডাকসুর তৎকালীন জিএস ভাষা সৈনিক প্রফেসর গেলাম আযম৷
আজ জাতির সামনে এ ইতিহাস লুকানো হচ্ছে
একটি জাতি বিনিমার্ণে দেশ ও জনপদের জাতীয় পর্যায়ে এমন কৃষ্ঠি লজ্জাজনকও বটে।
আজ জাতি ইতিহাসের সবচেয়ে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে।এ দু:সময়ে গণতন্ত্র হরণ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’রমনেতৃবৃন্দকে অন্যায়ভাবে কোণঠাসা করে রেখে দেশ শোসন করা হচ্ছে।
আমীরে জামায়াত জাতির শ্রেষ্ঠ মেধাবী জাতীয় নেতৃবৃন্দকে জেলে ভরে,ফাঁসি দিয়ে ন্যায়বাদীদের দমিয়ে রাখা যায় না।
মহান ২১শে ফেব্রুয়ারী(বুধবার) ঠাকুরগাঁও জেলায় শহর জামায়াতের উদ্যোগে অধ্যাপক মাও. শামীম হোসেন এর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা ও শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা আমীর মাওলানা আব্দুল হাকিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে জেলা সেক্রেটারী ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান(অব) মুহাম্মদ আলমগীর বলেন
ভাষা দিবসে আমাদের দৃপ্ত ঘোষনা থাকবে অধিকার হারা এ জাতির আন্দোলন চলমান থাকবে,ইনশাআল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবনেতা রাজিউর রহমান সহ
অন্যান্য জানায়াত নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ভারত-পাকিস্তান আলাদা হওয়ার পর এই দেশের মানুষের পক্ষে প্রথম উচ্চারণে সম্মুখে ছিলেন অধ্যাপক গোলাম আযম।তাঁর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভুমিকা রাখেন। আজও ২১ নিয়ে আলোচনা হয়, কখনই সঠিক ইতিহাস মানুষের সামনে তুলে ধরা হয় না। এটাতো ইতিহাসের অংশ। এই ইতিহাস ছিনতাই করার সুযোগ নেই। অথচ অধ্যাপক গোলাম আযম যে ঢাকসুর জিএস ছিলেন, সেটা ঢাকুসর ভিপি জিএস এর তালিকায় থাকবে না? এগুলো মুছে দিয়ে, তারা আবার একুশের বিশাল ফেরিওয়ালা হয়ে জাতির নেতৃত্বের আসনে প্রচার করে।