1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : নিজস্ব সংবাদ :
স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন। - দৈনিক আমার কথা
সাম্প্রতিক :
নোবিপ্রবিতে ছাত্রদলের আশ্রয়ে ছাত্রলীগ  স্বৈরাচার ফ্যাসিস্টদের প্রেতাত্মারা এখনও সমাজে রয়েছে: রিজভী আন্তঃজেলা ডাকাত, অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৮ যবিপ্রবি ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বর্ধনে বৃক্ষরোপণ করলো টিম “উন্নত মম শির” ইউনিয়ন পরিষদে বিলুপ্ত না করার দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায় রাজশাহীতে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন ছাত্র আন্দোলনকে জামায়াত-শিবির নিয়ন্ত্রণ করেছে : জয় ঈদ ও পূজার ছুটি বাড়তে পারে, নতুন সিদ্ধান্ত আজ রাজস্থলীতে প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে ত্রান কার্য (চাল) এর ডিও বিতরণ গাইবান্ধায় দৈনিক কালবেলা’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪

আজকে সোনাগাজীতে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১৬০ (স্বাভাবিক হল ১৩৫ -১৪৫ )। তার ইতিহাস থেকে জানলাম পড়শু দিন গরম বেশি লাগায় সে ৩ টি স্যালাইন একসাথে মিশিয়ে এক গ্লাসে খেয়েছে। এরপর থেকে তার অস্থিরতা , মাংস ব্যথা ,মাথা ঘুরানো এবং তীব্র বমি ভাব হচ্ছে।জটিলতায় চরম পর্যায়ে ব্রেইন কোমায় যেতে পারে , অতঃপর মৃত্যু । মৃত্যুর কারণ কেউ জানবেনা , বলবে কিভাবে কিভাবে যেন মরে গেল!!

কি করতে হবে ?দিনে দুই থেকে তিনটি স্যালাইনও অনেককেই খেতে দেখা যায়। আসলে স্যালাইন খাওয়ার ফলে রক্তে যে লবণের ক্রিয়া হয় তা সব ধরনের শরীরের জন্য কতটা উপকারী আমরা কি সঠিকভাবে জানি? এক্ষেত্রে যদি কারো হাই ব্লাড প্রেসার থাকে এবং জরুরি প্রয়োজন ছাড়াই স্যালাইন খায় তাতে কি তার শরীরে প্রভাব পড়বে না?

স্যালাইনের উপাদানে সোডিয়াম ক্লোরাইড উপস্থিত থাকার কারণে রক্তে ইলেকটোলাইট ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করতে পারে, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হলেও তা অস্বাভাবিক হবে না। অতিরিক্ত স্যালাইন খাওয়ার ফলে রক্তে লবণের পরিমাণ বেড়ে হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে। তুচ্ছ কারণে স্যালাইন খাওয়া স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

এ ব্যাপারে জনসচেতনতা বৃদ্ধি খুবই জরুরি। স্যালাইন খাওয়ার আগে অবশ্যই সঠিক পরিমাপ জানতে হবে। এ ছাড়াও দিনে এক প্যাকেটের বেশি স্যালাইন খেলে তা অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।
স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।
খাওয়ার স্যালাইন সবসময় সঠিক নিয়মে বানাতে হবে। মুখের স্বাদ বাড়ানোর জন্য কোন উপকরণ বাড়তি প্রয়োগ করলে যে কোন সময় এটি মৃত্যুঝুঁকির কারন হতে পারে।

সতর্কতা:
১.কোনোভাবেই পানির পরিমাণ কম বেশি করা যাবে না, এক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল তো পাওয়া যাবেই না, বরং শিশুদের ক্ষেত্রে ক্ষতিও হতে পারে।
২.কোনোভাবেই স্যালাইনে পানি ছাড়া অন্য কিছু যেমন দুধ, স্যুপ বা ফলের জ্যুস বা সফট ড্রিংকসেও মেশানো যাবে না। এমনকি চিনিও মেশানো যাবে না।
৩.শিশুদের ক্ষেত্রে স্যালাইন কাপে করে খাওয়ানোই ভালো, কারণ ফিডিং বোতল পুরোপুরি পরিষ্কার করা ঝামেলা হয়ে যায় অনেকসময়।
৪.গরম পানিতে স্যালাইন বানানো যাবে না। স্যালাইনের পানিও গরম করা যাবে না।
৫.বানানোর পর ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত স্যালাইন ভালো থাকে। অর্থাৎ বানানোর ১২ ঘণ্টা পর আর স্যালাইন খাওয়া যাবে না, সেটি ফেলে দিতে হবে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
  1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : সাব্বির আহমেদ :
Social Icons - দৈনিক আমার কথা
Daily Amar Kotha © 2024. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest