নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ফাঁকে তিনি প্রধান প্রসিকিউটরের সঙ্গে দেখা করেন।
এ সময় তারা বাংলাদেশে জুলাই ও আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের সময় ‘গণহত্যা’র সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় জুলাই এবং আগস্টে আক্রান্তদের একটি তালিকা তৈরি করে যাতে ৭০৮ জনের মৃত্যুর কথা উল্লেখ করা হয়।
ইউনূস হেগভিত্তিক আইসিসির চিফ প্রসিকিউটরের সঙ্গে রোহিঙ্গা গণহত্যার মামলা নিয়েও আলোচনা করেন।
বৈঠকে করিম খান রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রধান উপদেষ্টার তিন দফা প্রস্তাবের প্রশংসা করেন।