1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : Sabbir :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আশ্বাস, আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আশ্বাস, আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীদের হাটহাজারিতে যানযট নিরসনে অভিযান।  চবিতে ড.ইয়াহ্ইয়াকে সাময়িক উপাচার্য পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি।  রাউজানে হেফাজতে ইসলামের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত।  গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা হত্যা মামলার আসামি শেখ সেলিমসহ ১৬১৮ জন। দীর্ঘ ১৬ বছর পর রাজশাহীতে স্বস্তিতে সমাবেশ করলো বিএনপি  আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ইদে মিলাদুন্নবি উদযাপন  মুন্সীগঞ্জে ১৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার ! মোজাম্মেল বাবু ও শাহরিয়ার কবির ৭ দিনের রিমান্ডে

অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ভেঙে যাচ্ছে কলাগাছ, ক্ষতির মুখে কলাচাষীরা

মোঃ আরিফ হোসেন, বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪

অভ্যাহতভাবে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপমাত্রার কারণে ক্ষতির মুখে দিনাজপুরের কলা চাষিরা। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কলার গাছের মাথা ভেঙে যাচ্ছে। এতে পরিপক্ক না হতেই কলার গাছ ভেঙে যাওয়াতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন কলা চাষীরা। দুই বেলা পানি দিয়েও কোন সমাধান পাচ্ছেন না তারা। কৃষি বিভাগ থেকে দেওয়া হচ্ছে সব ধরনের পরামর্শ।

দিনাজপুরে লিচুর পাশাপাশি দিন দিন বাড়ছে কলা চাষ। গত কয়েক দিনের অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কলা গাছের মাথায় পানি কমে যাওয়ায় ভেঙে যাচ্ছে গাছ। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন বাগানিরা। দিনে দুই বেলা পানি দিয়েও কোন ফল পাচ্ছেন না তারা। পরিপক্ক না হতেই গাছ থেকে কলা নামিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে কলা বাগানের মালিকদের। জেলার অধিকাংশ কলা বাগানের একই অবস্থা। সেই সঙ্গে ভেঙে গেছে কলা চাষিদের স্বপ্ন।
চলতি মাসের শুরুর দিকে তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও গত তিন দিন থেকে বাড়তে শুরু করেছে। গেল সপ্তাহে দেশের অনেক স্থানে বৃষ্টিপাত হলেও দিনাজপুর ছিল অনেকটাই বৃষ্টি শূন্য।

বিজ্ঞাপন

দিনাজপুর জেলাতে ৩৫ থেকে ৪০ডিগ্রি মধ্যে তাপমাত্রা উঠানামা করছে। পরিপক্ক কলা না হওয়ার কারণে বাহির থেকে পাইকাররা আসছেন না।ফলে অপরিপক্ক কলা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বাগান মালিকরা। এই জেলাতে চিনিচম্মা, সাগরকলা,অগ্নীস্বর, কানাইবাসী,অনুপম,সবরীকলাসহ নানা জাতের কলা চাষ হচ্ছে।
হাকিমপুরের কয়েকজন কলাচাষি বলেন,আগে চাষিরা বিঘা প্রতি থেকে ৫০হাজার টাকার কলা বিক্রি করলেও বর্তমানে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কলা বিক্রি করতে পারছেন না। দিনে দুই বেলা পানি দিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না। পাইকারও কমে গেছে। বিপাকে রয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর