1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : Sabbir :
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর আদর্শে দেশ গড়তে চান – জামাতে ইসলামী মীর নোয়াবুল হক মেমোরিয়াল হাইস্কুলে পবিত্র মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।   রূপগঞ্জে বিসমিল্লাহ আড়তের দখল ও প্রদানকৃত টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কাওয়ালী অনুষ্ঠান থেকে কবি নজরুলকে জাতীয় কবির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি আসুন আমরা সবাই মিলে সুন্দর মুন্সীগঞ্জ গড়ে তুলি  জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:): মুন্সীগঞ্জে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত  নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুমন শেখ হলেনসোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক গাজীপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের মধ্যে ৩ জনই নরসিংদীর  শেখ হাসিনা কি সত্যি পদত্যাগ করেছিলেন নবগঠিত কমিটিকে স্বাগতম জানিয়ে ধুনট উপজেলা ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল                                         

ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি খাতে বকেয়া ২০০ কোটি টাকা

অনলাইন
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

বাংলাদেশের কাছে ২০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের। ত্রিপুরা রাজ্যের একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে আমদানি করা বিদ্যুৎ খাতে এ দেনা রয়েছে ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের। ২০১৪ সালে ত্রিপুরা রাজ্যের পালাটানা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণকাজ শেষ করে উৎপাদনে আসে।

 

ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দু’টি ইউনিটে মোট উৎপাদন ক্ষমতা ৭২৬ মেগাওয়াট।এর মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশকে শুরুতে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছিল ত্রিপুরা সরকার। ক্রমান্বয়ে সেটা বাড়িয়ে ২৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিক্রি করার কথা ছিল কিন্তু শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালীন সময় থেকে এ পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বাংলাদেশের কাছে।

 

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সেই ২শ’ কোটি টাকার বকেয়া আদায় করা যাবে কিনা তা নিয়ে গতকাল বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ত্রিপুরার জনপ্রিয় বাংলা পত্রিকা স্যন্দন।পত্রিকাটি জানায়, ত্রিপুরা রাজ্যের সূর্যমণি নগরে বিদ্যুৎ গ্রিডটি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় বিদ্যুৎ গ্রিডের সংযোগ স্থাপন করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো যা এখনো সরবরাহ হচ্ছে। বিপুল পরিমাণ বকেয়া থাকার পরও প্রতিদিন বাংলাদেশে সরবরাহ হয় ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার বিদ্যুৎ।

 

পত্রিকাটি আরও জানায়, বাংলাদেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সেই বকেয়া টাকা উদ্ধার করতে না পারলে এর প্রভাব উৎপাদনে পড়বে যার ভুক্তভোগী হবে রাজ্যের জনসাধারণ। পালাটানা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি স্থাপনের জন্য যাবতীয় ভারী সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছিল বাংলাদেশের আশুগঞ্জ নদীবন্দর দিয়ে। ভারী যন্ত্রপাতি প্রেরণে যদি ঢাকার অনুমতি না থাকতো তা হলে ওইসব যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম দুর্গম ত্রিপুরাতে পাঠানো অনেক কঠিন হয়ে পড়তো বলেও পত্রিকাটি স্বীকার করে।

Facebook Comments Box

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর