1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : Sabbir :
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর আদর্শে দেশ গড়তে চান – জামাতে ইসলামী মীর নোয়াবুল হক মেমোরিয়াল হাইস্কুলে পবিত্র মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।   রূপগঞ্জে বিসমিল্লাহ আড়তের দখল ও প্রদানকৃত টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন কাওয়ালী অনুষ্ঠান থেকে কবি নজরুলকে জাতীয় কবির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি আসুন আমরা সবাই মিলে সুন্দর মুন্সীগঞ্জ গড়ে তুলি  জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:): মুন্সীগঞ্জে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত  নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুমন শেখ হলেনসোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক গাজীপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের মধ্যে ৩ জনই নরসিংদীর  শেখ হাসিনা কি সত্যি পদত্যাগ করেছিলেন নবগঠিত কমিটিকে স্বাগতম জানিয়ে ধুনট উপজেলা ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল                                         

ব্যবসায়ীকে মারধর করায় বিক্ষুব্ধ জনতার বিক্ষোভ: মার্মা পাটির ক্যাম্পে আগুন

 স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া বাজারে অতিরিক্ত চাঁদা আদায় করার প্রতিবাদ করায় বাঙ্গালহালিয়া বাজারের ব্যবসায়ী আজিজ সওদাগরকে মারমা ন্যাশনাল পার্টির (এমএনপি) কালেক্টর মংসিউসহ কয়েকজনে মিলে মারধর করে।

 

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকাল ৭ টার দিকে বাঙ্গালহালিয়া বাজারের আজিজ সওদাগরের দোকানের সামনেই এই ঘটনা ঘটে।

 

এই মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাঙ্গালহালিয়া বাজারের ব্যবসায়ীরা বাজারের সকল দোকান পাট বন্ধ করে দেয় এবং উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে একসাথে জড়ো হয়ে স্লোগান দেয়। পরবর্তীতে বিক্ষুব্ধ জনতা বাঙ্গালহালিয়ায় অবস্থিত মারমা ন্যাশনাল পার্টির (এমএনপি) ক্যাম্প গুড়িয়ে দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়।

 

এসময় ক্যাম্পে উপস্থিত এমএনপির সদস্যরা বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায় এবং দুইজন সদস্য বাঙালহালিয়া আর্মি ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়। এরপরে উত্তেজিত জনতা বাঙাল হালি আর্মি ক্যাম্পের দিকে অগ্রসর হয়ে ক্যাম্পের গেটের নিকট এসে স্লোগান দিতে থাকে এবং তাদের দাবিসমুহ উপস্থাপন করতে থাকে।

 

তাদের দাবি সমূহের মধ্যে অন্যতম দাবি হলো বাঙাল হলে এলাকা থেকে এমএনপিকে উচ্ছেদ করা এবং এমএনপি কর্তৃক পূর্বের অত্যাচার সমূহের বিচার নিশ্চিত করা। পরবর্তীতে দোকানদার দের মাঝ থেকে কয়েকজন নেতা ক্যাম্পে বসে আলোচনার প্রস্তাবনার প্রেক্ষিতে বাকিরা বাজার এলাকায় প্রত্যাগমন করে। বর্তমানে উক্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজমান। অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।

 

তাৎক্ষনিক রিজিয়ন কমান্ডার ও কাপ্তাই জোন কমান্ডার ব্যবসাযীদের নিয়ে বসে প্রানবন্তর আলোচনায় সকলকে শান্ত থাকার আহবান জানান এবং আর কোন সন্ত্রাসীকে আশ্রয় প্রশ্রয় না দেওয়ার কথা জানান রিজিয়ন কমান্ডার। জানা যায়, দোকানীরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় এমএনপি সদস্যদের চাঁদাবাজি এবং মারধরের কারণে কিছুটা বিক্ষুব্ধ ছিল যার কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। রিজিওন কমান্ডারের সাথে আলোচনা শেষে আন্দোলনের সমন্বয়ক এমদাদুল হক মিলন আন্দোলনরত ব্যবসায়ী এবং জনসাধারণকে শান্ত থাকার জন্য আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, রাজস্থলীতে আর কোন চাঁদাবাজি চলবে না। যার যার জায়গা থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।

Facebook Comments Box

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর